Tutorials

Tutorials

Like Us on Facebook

About Pro Video

এক্সক্লুসিভ থেকে আরও>>

Computer Tricks

[Computer Tricks][pvid]

Mobile Tricks

Mobile Tricks

ব্যাটারি ব্যাকআপ নিয়ে যাদের সমস্যা তারা মনযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ুন,কাজে লাগলেও লাগতে পারে।

- No comments


১. ওয়ালপেপার - আমরা অনেকেই লাইভ ওয়ালপেপার ইউজ করতে পছন্দ করি। কারন এর অ্যানিমেশন আমাদের মুগ্ধ করে। কিন্তু এই লাইভ ওয়ালপেপার কিন্তু প্রচুর চার্জ খায়। লাইভ ওয়ালপেপারের এই অ্যানিমেশনের পিছনে কিন্তু CPU, GPU, RAM সবকিছুই ভালভাবে কাজ করে। তাই এইগুলোর চাহিদা পুরণের জন্য ব্যাটারির চার্জ তাড়াতাড়ি ফুরায়। তাই, সবসময় লাইভ ওয়ালপেপার বর্জন করার চেষ্টা করবেন। শুধু সাধারন ওয়ালপেপার ব্যবহার করবেন।আর যারা অ্যামোলেড ডিসপ্লের সেট ইউজ করেন তারা সাধারন ওয়ালপেপারের মধ্যেও একটু বাছ বিচার করতে হবে। কারন অ্যামোলেড স্ক্রিনের পিক্সেল নিজেই লাইট উৎপন্ন করে। এতে চার্জও বেশি খরচ হয়। কিন্তু ওয়ালপেপার যত ব্ল্যাক হবে পিক্সেল তত কম লাইট উৎপন্ন করবে। তাই অ্যামোলেড ডিসপ্লেতে যত পারা যায় ব্ল্যাক ওয়ালপেপার, থিম ইত্যাদি ব্যবহার করুন। অ্যামোলেডে ব্ল্যাকের পার্সেন্টেজ যত বাড়াতে পারবেন,ব্যাটারি খরচের পার্সেন্টেজ তত কমাতে পারবেন। কিন্তু আই পি এস,টি এফ টি বা অন্য ডিসপ্লের সেটে এই পদ্ধতি ব্যবহার করার দরকার নাই।



২. ব্রাইটনেস - ব্রাইটনেস সম্পর্কে সবাই জানি যে ডিসপ্লের ব্রাইটনেস যত কম হবে,ব্যাটারির চার্জ তত বেশি সময় থাকবে।কিন্তু আমার মত অনেকের একটা ভুল ধারনা যে অটো ব্রাইটনেস অন করে রাখলে মনে হয় চার্জ কম খায়। আসলে এতে আরো চার্জ বেশি খায়। আর সবসময় কমা বাড়া করতে থাকা একটা বিরক্তিকর জিনিসও বটে। তাই সবসময় চেষ্টা করবেন স্ক্রিন ব্রাইটনেস যত কমিয়ে রাখা যায়, এতে ব্যাটারি ব্যাকআপ ভাল পাবেন। আর একবার অভ্যস্ত হয়ে পড়লে কম ব্রাইটনেসেও কোন সমস্যা হবে না। আর ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কন্ট্রোলিংকে আলটিমেট পর্যায় নিয়ে যেতে lux auto brightness,darker pro,twilight ইত্যাদি অ্যাপস ইউজ করতে পারেন। এতে ব্যাটারি ব্যাকআপ আরো বাড়বে।তবে যে অ্যাপসই ইউজ করেন,খেয়াল করে দেখবেন সেটা কতটুকু র্যাম খাচ্ছে। যেমন: lux auto brightness একটি জনপ্রিয় এবং প্লে স্টোরে ভাল রেটিং প্রাপ্ত কার্যকরী অ্যাপস।কিন্তু এটি ৩৬-৩৭ মেগাবাইট র্যাম খায়। এখন আপনার ৫১২ মেগাবাইট র্যামের ৩৬-৩৭ মেগাবাইট যদি অলটাইম একটা অ্যাপসই খায় তাহলে ব্যাটারি ব্যাকআপ দিয়া করবেন কি?  আর display timeout ও চেষ্টা করবেন যতটা সম্ভব কম দেওয়া যায়।



৩. অ্যানিমেশন - এক অ্যাপস থেকে অন্য অ্যাপসে যাওয়ার সময়, ব্যাক,মেনু, হোম ইত্যাদি বাটন চাপার পর যে অ্যানিমেশন হয় তাতে কিন্তু চার্জ খায়। কারন এই অ্যানিমেশনের ফ্রেম তৈরি করার জন্য GPU ব্যবহৃত হয় (সম্ভবত CPU ও)। আর এই GPU সচল থেকে আপনার ব্যাটারি ড্রেইন করে। তাই, settings>developer options এ গিয়ে windows animation scales, transition animation scale ইত্যাদি ইত্যাদি অ্যানিমেশন সম্পর্কে যা যা আছে সবগুলো অফ করে দেন। এতে চার্জ খরচ কিছুটা হলেও কমবে।



৪. WIDGETS - অনেকেরই আমার মত ডিসপ্লেতে শুধু WIDGETS দিতে মন চায়। কিন্তু এই WIDGETS এর পিছনে RAM,CPU সবই চলে এবং তার ফলে ব্যাটারিও ভালই খরচ হয়। তাই হোমস্ক্রিনে চেষ্টা করুন যতটা সম্ভব কম WIDGETS রাখা যায়।আর হোমস্ক্রিনে একটা WIDGETS ও যদি ব্যবহার করা না হয় তাহলেও তো কোন সমস্যা হয় না। আর WIDGETS গুলো সবসময় নিজেদেরকে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে আপডেট রাখে, তাই ফোনকে বিভিন্ন সময় চলতে হয় এবং বিভিন্ন অ্যাপসও এর কারনে ব্যাকগ্রাউন্ডে চালু হয়, যা ব্যাটারিতে বিশাল প্রভাব ফেলে। তাই, যতটা সম্ভব WIDGETS কে পরিহার করুন এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ান। আর বেশিরভাগই WIDGETS ই টাইম টু টাইম বিভিন্ন তথ্য আপডেট নেয়, এগুলো অটোমেটিক না করে ম্যানুয়ালি করলে ব্যাটারি খরচ কমবে।



৫. CONNECTIVITY & AUTO ROTATION - আমরা অনেকেই অকারনে WIFI, DATA -CONNECTION, BLUETOOTH, GPS,NFC, AUTO SYNC, AUTO ROTATION ইত্যাদি অন করে রাখি। আর এগুলো যত বেশি অন থাকবে ব্যাটারির চার্জও তত তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যাবে। তাই,চেষ্টা করবেন যতটা সম্ভব এইসব সার্ভিসগুলো অফ করে রাখতে, এতে আপনার ব্যাটারির চার্জ অনেকাংশে সাশ্রয় হবে। আর প্রয়োজন না হলে সিমে 3G সার্ভিস অন করে রাখবেন না। কারন, সিমে 3G অ্যাক্টিভ থাকলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়। আর AUTO ROTATION এর বেলায় তো আমরা একদম উদাসীন। ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে হলে এইসব উদাসীনতা দূর করে একটু সচেতন হতে হবে।



৬. Haptic feedback,vibration etc - ফোনে টাচ করলেই টকাস টকাস করে সাউন্ড করে, কোন জায়গায় টাচ করলাম তার চিহ্ন দেখায়, ব্যাক,হোম,মেনু এইসব বাটনে টাচ করলে, লকস্ক্রিন খুললে ভাইব্রেশন দেয়, খুবতো মজাই লাগে। কিন্তু এতেও ব্যাটারি ব্যাকআপ কমে যায়। তাই এইসব আজাইরা সার্ভিসগুলো বন্ধ করুন, ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়বে।



৭. বিভিন্ন ধরনের ধরনের Smart features যেমন smart pause,smart scrolling,smart stay ইত্যাদি যাদের সেটে আছে তারা খুব প্রয়োজন না হলে এগুলো ON করে রাখবেন না।এগুলো ব্যবহার যত কম করবেন,ব্যাটারি ব্যাকআপ তত বাড়াতে পারবেন।



৮.অ্যাপস কন্ট্রোলিং - ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে হলে আপনার ফোনে ইনস্টলকৃত অ্যাপগুলোকে কন্ট্রোল করা ছাড়া দ্বিতীয় কোন পথ নাই।অ্যাপসগুলোকে কয়েকভাবে কন্ট্রোল করতে হবে।



(1) প্রথমে অপ্রয়োজনীয় সব অ্যাপসগুলো (SYSTEM APPS সহ) আনইনস্টল করুন। কারন অ্যাপস যত বেশি হবে আপনার সেটের RAM,CPU,GPU তত বেশি ব্যবহৃত হবে আর চার্জও বেশি খরচ হবে। তাই,অ্যাপস কমিয়ে এমন পর্যায়ে আনুন যা না ব্যবহার করলেই নয়।এতে ব্যাটারি ব্যাকআপ + পারফর্মেন্স দুটোই বাড়বে। অপ্রয়োজনীয় SYSTEM অ্যাপস চিহ্নিত করতে নিচের লিঙ্কে যান এবং ঐ অনুসারে সব অপ্রয়োজনীয় অ্যাপসগুলো আনইনস্টল করুন।



Removable System Apps: http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1207407

[LIST] System Apps that are SAFE* to remove!:

 http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1487073



যেকোন একটা অ্যাপস দিয়ে SYSTEM অ্যাপসগুলো আনইনস্টল করুন।



(2) এখন যে অ্যাপসগুলো ইনস্টল করা আছে এগুলোকেও কন্ট্রোল করতে হবে। আমরা যেসব অ্যাপস সেটে ইনস্টল করে রাখি তার বেশিরভাগই আমরা না চালালেও অটোমেটিকালি ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে, সেটের RAM এবং CPU ব্যবহার করে চার্জও নষ্ট করে। তাই ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে হলে এই ব্যাকগ্রাউন্ডে চলাকে বন্ধ করতে হবে। uucleaner বা greenify যেকোন একটি অ্যাপসের মাধ্যমে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা অ্যাপসগুলোকে হাইবারনেট করুন। এতে পারফর্মেন্স + ব্যাটারি ব্যাকআপ দুটোই বাড়বে। আর uucleaner ইউজ করলে তা দিয়ে notifications ও কন্ট্রোল করুন। যেসব অ্যাপসের notifications আপনার দরকার নাই, সেগুলো বন্ধ করে দেন, এতে বিরক্তিও কমবে,ব্যাটারি ব্যাকআপও বাড়বে।



(3) এবার নিচের লিঙ্ক থেকে better battery stats অ্যাপটা ডাউনলোড করেন।



http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1179809



এই অ্যাপসটা দিয়ে ভালমত চেক করুন,আপনার ব্যাটারির চার্জগুলো কিসে কিসে খাচ্ছে। কোন অ্যাপস তার প্রয়োজনের অতিরিক্ত খাচ্ছে বলে মনে হলে তা আনইনস্টল করে অল্টারনেটিভ কোন অ্যাপস ইউজ করেন। এক্ষত্রে আপনি অন্য কোনও অ্যাপও ইউজ করতে পারেন। তবে যা ই ইউজ করেন তা দিয়ে কোন অ্যাপস ডিসপ্লে বন্ধ থাকার পরও ব্যাকগ্রাউন্ডে চলে ব্যাটারির বারোটা বাজাচ্ছে, কোন অ্যাপস কতটুকু চার্জ ইউজ করতেছে তা যেন বিস্তারিত দেখা যায়।পরে সেই অ্যাপসের উপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা নিবেন।



(4) সবসময় ইনস্টল করা অ্যাপগুলোকে আপ টু ডেট রাখতে চেষ্টা করুন। কারন কোন অ্যাপ আপডেট দিলে তা সাধারণত কম র্যাম ও ব্যাটারির চার্জ ইউজ করে। কারন, পূর্বের ভার্সনে এইসব কোন সমস্যা ধরা পড়লে ডেভেলপাররা তা ফিক্স করার চেষ্টা করেন।



(5) সবসময় অ্যাপসগুলোর ad free ভার্সন ইউজ করবেন, এতে ইন্টারনেট ব্যবহার না করার জন্য ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়বে। অথবা afwall, droidwall, no root firewall এগুলোর যেকোন একটি অ্যাপ ইউজ করে যেসব অ্যাপসগুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ দরকার নাই,সেগুলো থেকে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। এতে ইন্টারনেট খরচ কমবে এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়বে।



৯. সেট এমন জায়গায় রাখবেন যাতে সিম ফুল নেটওয়ার্ক পায়। কারন সিম ফুল নেটওয়ার্ক না পেলে তা পাওয়ার জন্য বেশি চার্জ খরচ করে।



১০. প্রসেসর (CPU) কন্ট্রোলিং-ভাল পারফর্মেন্স,ব্যাটারি ব্যাকআপ ইত্যাদি যা ই আপনি চান না কেন, এসব কিছু করতে হলে আপনাকে অবশ্যই প্রসেসরকে কন্ট্রোল করতেই হবে। কারন, যেকোন অ্যাপস বা কোন কিছু সেটে চললেই তার পিছনে প্রসেসরও কাজ করে। আর প্রসেসর চললে ব্যাটারির চার্জও ফুরাতে থাকে। তাই প্রসেসর যত কম ব্যবহৃত হবে ব্যাটারি ব্যাকআপ তত ভাল পাবেন। প্রসেসরকে বিভিন্নভাবে কন্ট্রোল করতে পারেন। CPU কন্ট্রোলিং যেকোন অ্যাপস দিয়ে আপনি CPU governor powersave দিয়ে দিলেও ব্যাটারি সেভ হবে। কিন্তু এতে সেট স্লো হয়ে যাবে এবং চালাতে পারবেন না। তাই tasker,antutu cpu master pro,set cpu ইত্যাদি অ্যাপস দিয়ে আপনি বিভিন্ন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে CPU এর governor অটোমেটিক চেঞ্জ করে অনেক ব্যাটারির সাশ্রয় করতে পারবেন। যেমন, রাত ১২ টা থেকে সকাল ৬ টা, বা ডিসপ্লের আলো বন্ধ হয়ে গেলে ইত্যাদি সময়ে আপনার CPU এর কোন কাজ করার দরকার নাই। তাই এসময় যদি আপনি CPU এর ফ্রিকোয়েন্সি সবচেয়ে কম দিয়ে রাখেন,তাহলে নিজের কাজের ক্ষেত্রেও কোন সমস্যা হবে না এবং ব্যাটারি ব্যাকআপ অভূতপূর্বভাবে বাড়বে। তাই,অপ্রয়োজনীয় সময়ে CPU ফ্রিকোয়েন্সি একদম কমিয়ে রাখুন এবং অবিশ্বাস্য ব্যাটারি ব্যাকআপ উপভোগ করুন।আর এই অ্যাপসগুলো চালানোও একদম সহজ। একটু চেষ্টা করলে সহজেই CPU কে নিজের আয়ত্তে নিয়ে আসতে পারবেন। বিভিন্ন প্রকার CPU governor এবং i/o schedulers সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে,নিচের লিঙ্কগুলোতে যান।



CPU Governors explained

http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1736168

[SHARE] CPU Governors and I/O Schedulers Explained 12/23

http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1950084

CPU Governors explained

http://forum.xda-developers.com/showthread.php?t=1663809



১১. Upgrade Android - আপনার এন্ড্রয়েড ভার্সন পারলে আপগ্রেড করুন। কারন, সাধারনত অপারেটিং সিস্টেম আপগ্রেড করার সাথে সাথে ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়ে। ব্যাটারি বেশি ড্রেইন হওয়ার কোন কারন কোন এন্ড্রয়েড ভার্সনে পেলে গুগল তার পরবর্তী ভার্সনে তা ফিক্সড করার চেষ্টা করে।



১২. কাস্টম রম - কাস্টম রমগুলোতে সাধারনত ব্যাটারি ব্যাকআপ বেশি ভাল পাওয়া যায়। স্টক রমে এ ধরনের কোন সমস্যা থাকলে ডেভেলপাররা তা কাস্টম রমে ফিক্স করার চেষ্টা করেন। সব কাষ্টম রমই যে ভাল ব্যাটারি ব্যাকআপ দেয় তা ও না, কোন কোনটার ব্যাটারি ব্যাকআপ তো স্টক রমের চেয়েও জঘন্য। তাই যেই রমে ব্যাটারি ব্যাকআপ ভাল, সেই রম ইউজ করুন।



১৩. কাস্টম কার্নেল - কাস্টম রমের মতই স্টক কার্নেলের চেয়ে বেশি ফিচার নিয়ে কাস্টম কার্নেল তৈরি করা হয়। অনেক কাস্টম কার্নেলে ব্যাটারি Undervolt করার সিস্টেমও থাকে। তাই, আপনার সেটের যদি কাস্টম কার্নেল থাকে তাহলে তা ফ্ল্যাশ দিন। তবে,দুঃখের কথা হইল এই যে, আমাদের symphony,walton এর সেটগুলোর কোন কাস্টম কার্নেল নাই, তাই আমাদের এই বিষয়ে মাথা না ঘামালেও চলবে। আর যাদের ব্র্যান্ডের সেট এবং কাস্টম কার্নেল আছে, তারা অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন।



১৪. scripts & mods - এন্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারি ব্যাকআপ বাড়াতে হলে আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের sripts এবং mods ব্যবহার করতে হবে। এগুলো ছাড়া আপনি কোনভাবেই ব্যাটারি ব্যাকআপ এবং পারফর্মেন্সকে আলটিমেট পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবেন না। এগুলো দিয়ে কার্নেলের বিভিন্ন প্যারামিটার কন্ট্রোলিং করা ছাড়াও বিভিন্ন কাজ করা হয়। কাস্টম রমের ভাল পারফর্মেন্স এবং ব্যাটারি ব্যাকআপের রহস্য অনেকাংশেই এগুলোর মধ্যেই লুকিয়ে থাকে। কিছু জনপ্রিয় scripts & mods হল: v6 superchargerpure performancefly on modcrossbreederadrenaline engineoperation killjoythunderbolttweak dryptreincarnation enginenxenginextweaksmalive boosterthe grat dash modfluid enginesmart fluidblend boosted ইত্যাদি ইত্যাদি।



সাধারনত কাস্টম রমে এইসব scripts & mods গুলো দেওয়া থাকে, তাই কাস্টম রম ইউজাররা এই সম্পর্কে খুব বেশি না জানলে এই নিয়ে ঘাটাঘাটি না করাই ভাল। আর এগুলোর সবচেয়ে বড় সমস্যা হল আপনি সবগুলো একসাথে ইউজ করতে পারবেন না, তাহলে সেটে সমস্যা হবে। কারন অনেকগুলোই একটার সাথে আরেকটা conflicted. তাই এদের মধ্যে যেকোন একটা, দুইটা বা তিনটা এরকম ইউজ করতে পারবেন কিন্তু তাও আবার হিসাব করে। তাই, এই সম্পর্কে আমার ব্যক্তিগত পরামর্শ হল, কাস্টম রম ইউজ করলে, জানা বা শেখার উদ্দেশ্য ছাড়া এই জিনিস বাদ দেন। কিন্তু স্টক রম ইউজাররা অবশ্যই ইউজ করবেন, তবে জেনেশুনে, অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ নিয়ে, নিজে আন্ধাগোন্ধা কিছু কইরেন না। আর এন্ড্রয়েড যদি চালাইতেই হয় প্রত্যেকেরই এই বিষয়গুলো জানা দরকার, গুগলে সার্চ দিলে আর xda তে অল্প একটু সময় দিলেই scripts & mods এর ব্যাপারটা সহজেই বুঝতে পারবেন।

scripts & mods এর ব্যাপারটা অনেক জটিল, তাই এই পোষ্টে এটা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলা সম্ভব না,আলাদা পোষ্ট করতে হবে।



১৫. ব্যাটারি - সবসময় অরিজিনাল ব্যাটারি ব্যবহার করুন। দুই নম্বর তিন নম্বর ব্যাটারি ব্যবহার করলে তো ব্যাটারি ব্যাকআপ কম পাবেনই।এতে সেটেরও ক্ষতি হয়। কয়েকটা টাকা বাঁচানোর জন্য এই কষ্ট ও ক্ষতির কোন মানে আছে! ব্যাটারির জন্য সঠিক চার্জারটিও নির্বাচন করুন।



১৬. Tasker - এন্ড্রয়েড ফোন থেকে আলটিমেট ব্যাকআপ পাইতে হইলে,এন্ড্রয়েড ইউজিং এক্সপেরিয়েন্সকে আলটিমেট লেভেলে নিয়ে যেতে হলে আপনাকে tasker নামক অ্যাপটা ইউজ করতেই হবে। এটা নিয়ে বিস্তারিত তো দুরের কথা সংক্ষেপেও কোন কথা বলতে চাই না, সংক্ষেপে বলতে গেলেও এতক্ষন যা লিখলাম, তার চেয়েও বেশি লেখা লাগবে। আমি আর পারছি না, নিজেরাই অ্যাপটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করুন,কেউ পারলে গ্রুপে বিস্তারিত পোষ্ট বা টিউটোরিয়াল দেন, আমি সময় পাইলে চেষ্টা করবো।



এখন কিছু কথা হইল,আমি এখানে কোন battery saver বা সেটের ডিফল্ট power saving mode ইউজ করার কথা বলি নাই, কারন এগুলো উপরের উল্লখিত কাজগুলোর মধ্যে কিছু কিছু কাজকে প্রেফাইলের মাধ্যমে কন্ট্রোল করে যা আমাদের অনেকের সাথেই ঠিকমত ম্যাচ করে না। তাই আশা করি battery saver এবং power saving mode ইউজ না করে এগুলো ফলে করলে ব্যাটারি ব্যাকআপও বেশি পাবেন এবং ঝামেলাও কম হবে।



আর battery calibration? ব্যাটারি calibrate এর সাথে ব্যাটারি ব্যাকআপের সম্পর্ক নাই,এর সাথে সম্পর্ক হইল ব্যাটারির দেখানো স্ট্যাটাসের।

আর সবচেয়ে বড় এবং একমাত্র কথা হইল be realistic.এটা একটা ব্যাটারি, পিডিবি'র অফিস না। তাই চার্জ শেষ হবেই,এটাকে স্বাভাবিকভাবে দেখতে শিখুন।



    This is not a GUIDE to get better battery life but rather a GUIDELINE to get it. What is the difference, you say? A Guide is a step by step process that you must/should follow to get the outcome that the person who created it wanted you to get [A+B+C+D should = E] . A Guideline is more of arecommendation that allows some choice or flexibility in theunderstanding, execution or use [A +B-(C+D) can = E] .

-A xda member



তাই, আশা করি সবাই তেল,তোষামোদ, বকবক বাদ দিয়া সঠিকভাবে রিভিউ দিয়ে সাহায্য করবেন,এই পোষ্টের যদি একটা অক্ষরও ফলো করেন, তা ফলো করার আগে ও পরে ব্যাটারি ব্যাকআপের বিস্তারিত অবস্থা জানিয়ে কমেন্ট করবেন, কোথায় কোথায় ভুল তা জানাবেন, আর কি কি করেন তা জানাবেন।

 পোস্টটি লিখেছেনঃ Tahjib Sarwar Talha । https://www.facebook.com/tahjibsarwar.talha

blended from various xda threads & various android related website's post.

credit:RECOGNIZED MADS



thanks to :Many members of Android Custom Roms & Developments (BANGLADESH),my little brain can not remind all of their names.

Dwayne Carter vai for encouraging & helping me to post it in XDA.



All Credit for this doc goes to মুহাম্মদ মাহাদি হাসান


ফ্রিল্যান্সিং এবং প্রযুক্তিকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছে ইনফোনেট

- No comments
সারা বাংলাদেশে প্রতিটি জেলায় তথ্য-প্রযুক্তিকে এবং ফ্রিল্যান্সিং কে ছড়িয়ে দিতে দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ইনফোনেট কাজ করে যাচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং, ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট, পিএইচপি ও এসইও সহ অনেক গুরুত্বপুর্ণ কাজ এবং আইটি ক্যারিয়ার গড়তে ইনফোনেট বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে। যাদের ইন্টারনেট সংযোগ আছে তারা অনলাইনে এই কোর্সগুলো করতে পারবেন। আর যাদের ইন্টারনেট সংযোগ নেই, উনারা ইনফোনেট এর ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখে শিখতে পারবেন।
আগ্রহীরা ইনফোনেট এর নিজ নিজ জেলাভিত্তিক গ্রুপে যোগ দিয়ে সাথে থাকতে পারেন। ইনফোনেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইনফোনেট এর ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক ফ্যন পেজ ভিসিট করুন।
ইনফোনেট এর ওয়েবসাইটঃ www.infonetbd.org
ইনফোনেট এর ফ্যানপেজঃ www.facebook.com/infonetBd.org
ইনফোনেট এর জেলাভিত্তিক গ্রুপসমূহঃ
টাঙ্গাইল - https://www.facebook.com/groups/infonetbd.tangail/
সিলেট - https://www.facebook.com/groups/324878081019444/
সুনামগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/352803591553563/
মৌলভীবাজার - https://www.facebook.com/groups/490674041035102/
হবিগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/1474248589527571/
ঠাকুরগাঁও - https://www.facebook.com/groups/743012315758724/
সিরাজগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/700636616695939/
রংপুর - https://www.facebook.com/groups/536460506498115/
রাজশাহী - https://www.facebook.com/groups/1532022343699923/
পঞ্চগড় - https://www.facebook.com/groups/1456367187980138/
পাবনা - https://www.facebook.com/groups/562289873875846/
ঢাকা - https://www.facebook.com/groups/266596926872471/
ময়মনসিংহ - https://www.facebook.com/groups/722041067850429/
লক্ষীপুর - https://www.facebook.com/groups/1529314967285540/
লালমনিরহাট - https://www.facebook.com/groups/538766596269453/
নীলফামারী - https://www.facebook.com/groups/448147585326788/
নওয়াবগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/692784877471707/
নাটোর - https://www.facebook.com/groups/274387669439022/
নওগাঁ - https://www.facebook.com/groups/753344464721863/
কুড়িগ্রাম - https://www.facebook.com/groups/355124217983364/
কুমিল্লা - https://www.facebook.com/groups/295470483992364/
জয়পুরহাট - https://www.facebook.com/groups/887838667900504/
গাইবান্ধা - https://www.facebook.com/groups/520156978128360/
দিনাজপুর - https://www.facebook.com/groups/1566609323560337/
বগুড়া - https://www.facebook.com/groups/823552441030049/
সাতক্ষীরা - https://www.facebook.com/groups/449010901905689/
নড়াইল - https://www.facebook.com/groups/802738963081989/
মানিকগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/1515871371983496/
পটুয়াখালী - https://www.facebook.com/groups/808486215858351/
বরিশাল - https://www.facebook.com/groups/317239571781393/
খুলনা - https://www.facebook.com/groups/903504199677313/
নোয়াখালী - https://www.facebook.com/groups/269179709945352/
যশোর - https://www.facebook.com/groups/576569732447475/
মেহেরপুর - https://www.facebook.com/groups/539769442836102/
মাগুরা - https://www.facebook.com/groups/790918527616232/
কুষ্টিয়া - https://www.facebook.com/groups/650957591685450/
ঝিনাইদহ - https://www.facebook.com/groups/317434785105040/
চুয়াডাঙা - https://www.facebook.com/groups/1600300710197581/
বাগেরহাট - https://www.facebook.com/groups/1517904925093799/
শেরপুর - https://www.facebook.com/groups/582570711854710/
শরীয়তপুর - https://www.facebook.com/groups/653426048104618/
নরসিংদী - https://www.facebook.com/groups/1547770588786095/
রাজবাড়ী - https://www.facebook.com/groups/384361065044198/
নেত্রকোনা - https://www.facebook.com/groups/759286504133486/
নারায়ণগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/1447864575458127/
মুন্সীগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/1476633105944990/
মানিকগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/252485738294384/
কিশোরগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/1686436611581417/
মাদারীপুর - https://www.facebook.com/groups/346680422175543/
গাজীপুর - https://www.facebook.com/groups/1462884810648286/
জামালপুর - https://www.facebook.com/groups/1695808067310327/
ফরিদপুর - https://www.facebook.com/groups/649666201813210/
গোপালগঞ্জ - https://www.facebook.com/groups/821081521276457/
রাঙ্গামাটি - https://www.facebook.com/groups/741245459276748/
খাগড়াছড়ি - https://www.facebook.com/groups/1487923828122335/
ফেনী - https://www.facebook.com/groups/693163154110382/
কক্সবাজার - https://www.facebook.com/groups/1539264682976136/
চট্টগ্রাম - https://www.facebook.com/groups/540355742764137/
চাঁদপুর - https://www.facebook.com/groups/1474991026086298/
ব্রাহ্মনবাড়ীয়া - https://www.facebook.com/groups/1464612543817503/
বান্দরবান - https://www.facebook.com/groups/1462567410691191/
পিরোজপুর - https://www.facebook.com/groups/366869903472290/
ঝালকাঠী - https://www.facebook.com/groups/865034086841484/
ভোলা - https://www.facebook.com/groups/1453999094880267/
বরগুনা - https://www.facebook.com/groups/1514266645486738/

ফ্রিল্যান্সিং ( ঘরে বসে আয় )

- No comments
ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসেই কাজ করে আয় করা যায়। অনেকে এভাবে কাজ করে স্বাবলম্বীও হয়েছেন। তবে কাজে দক্ষতা না থাকলে এ স্বপ্ন দেখা ঠিক নয়। নতুন অনেকেরই এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে অনলাইনে আয় করা যায়। পাঠকদের জন্য ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই এ বিষয়ে ধারাবাহিকভাবে লেখা প্রকাশিত হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত সিরিজটির আজ শেষ পর্ব।
প্রথম পর্ব: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রার প্রথম পদক্ষেপ )
দ্বিতীয় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খোলা ও কাজ করা)

সহজে কাজ পেতে১. কেউ কেউ আছেন, যারা ৪-৫টা জবে আবেদন করেই জব (কাজ) পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন ১০০টা জবের জন্য আবেদন করেও তা পান না। এটা অনেকটাই নির্ভর করে আপনার কাজের দক্ষতা, আপনার অভিজ্ঞতা ও আপনার কাজের পারিশ্রমিক চাওয়ার ওপর। আপনি যদি কাজে দক্ষ হন এবং যদি কাজের মাধ্যমে বায়ারকে সন্তুষ্ট করতে পারেন তবে আপনি সফল হবেনই। আপনার ইংরেজির দক্ষতা এক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো ফল দিতে পারে। বাংলা, ইংরেজির পাশাপাশি যদি আরও কয়েকটি ভাষা শিখে ফেলতে পারেন তবে তা আপনার কাজের জন্য বাড়তি সুবিধা দিতে পারে। অনলাইন বিভিন্ন টুলস ব্যবহার করেই এখন আপনি ভাষা শেখার চেষ্টা করতে পারেন। যাঁদের ইংরেজি দুর্বল তারা চর্চা বাড়াতে পারেন।
২. যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড না সেসব বায়ারের জবে আবেদন করবেন না। কারণ, কোনো কনট্রাক্টরকে হায়ার করতে হলে বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড থাকতে হয়।
৩. কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে নিয়মিত হতে হবে। আপনি অনলাইন উপস্থিতি বাড়াতে ব্লগ লিখতে পারেন। নিজের পোর্টফোলিও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন। এক সময় আপনাকে কাজ খুঁজতে হবে না; বরং বায়াররাই আপনাকে খুঁজে ফিরবে।
৪. কাজ পাবার জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। বেশি সময় অনলাইনে থাকতে হবে। বায়ারের সঙ্গে আপনার যোগাযোগ ভালো হতে হবে। আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। তবে নিজেকে সচেতন থাকতে হবে এবং নিজের কাজের দাম নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে।
৫.যেসব জবে শর্ত দেওয়া আছে এবং সেই শর্ত যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন তাহলে সেসব জবে আবেদন না করাই ভালো। যেমন, Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour অর্থাত্ যাঁদের ফিডব্যাক স্কোর কমপক্ষে ৪.০০ এবং যাঁরা অন্তত ১০০ ঘণ্টা কাজ করেছেন, তারা এই জবে আবেদন করতে পারবেন।
৬.যাঁরা ওডেস্কে ২-৩টা জব (কাজ) করেছেন, এখন বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে জবটিতে আবেদন করবেন সে জবের নিচে দেখুন বায়ারের আগের জবগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন বায়ার তাঁর আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেট দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ করিয়েছেন, তাহলে বেশি ডলার রেটে আবেদন করতে পারেন। আর যেসব বায়ার আগের জবগুলোতে বেশি ডলার রেটে কাজ করায়নি, তাদের জবে বেশি ডলার রেটে আবেদন না করাই ভালো।

গুগল, গুগল এবং গুগল
গুগলকে নিজের সবচেয়ে কাছের বন্ধু বানিয়ে ফেলুন। যেকোনো সফল ফ্রিল্যান্সারকে জিজ্ঞেস করলেই দেখবেন, প্রত্যেকেই বলবে তারা অনেক কিছু গুগল সার্চ করে জেনেছে। বিষয়টি আসলেই সত্যি। যদি কোথাও আটকে যান, তখন গুগল সার্চ করুন। অনলাইনে আপনার সহায়ক অনেক উপকরণ পাবেন।  প্রোফাইল তৈরি থেকে শুরু করে কাজ পাওয়া পর্যন্ত সব কিছুই এখন অনলাইনে পাবেন।
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতে সক্রিয় থাকুন। লিংকডইনে তৈরি করুন পেশাদার প্রোফাইল। আপনি ইউটিউব থেকেও টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন। অবশ্য একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ শুরুর আগে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সুবিধা ও উন্নত কনফিগারেশনের কম্পিউটারও প্রয়োজন পড়বে।

নিজেকে সময় দিন
ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই দিন-রাত কিছুই মানেন না । ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে অনেকেই বন্ধুদের সঙ্গেও দেখা করার সুযোগ পান না। এজন্য অনেকেই একা হয়ে পড়েন এবং অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করলেও নিজেকে কিছুটা সময় দিন। বই পড়ুন, বন্ধুদের সঙ্গে কিছুটা সময় কাটান। ঠিক সময়ে ঘুমান। প্রচুর পানি পান করুন। নিজের কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করে যান। শুধু অর্থ আয়ের পেছনে ছোটার চেয়ে নিজের দক্ষতা বাড়িয়ে নিন আগে। ফ্রিল্যান্সিং করে যাঁরা সফল হয়েছেন তাঁদের পরামর্শ হচ্ছে কাজ না শিখে ফ্রিল্যান্সিংয়ে আসবেন না।

প্রথম পর্ব: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রার প্রথম পদক্ষেপ )
দ্বিতীয় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খোলা ও কাজ করা)
তৃতীয় পর্ব: ফ্রিল্যান্সিং ( ঘরে বসে আয় )


 Source: প্রথম-আলো.কম

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খোলা ও কাজ করা)

- No comments
ফ্রিল্যান্সিং করে এদেশের অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এ ক্ষেত্রটির প্রতি আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইল এর প্রতিবেদনটির দ্বিতীয় পর্ব।
প্রথম পর্ব পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রার প্রথম পদক্ষেপ )
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল
বর্তমানে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। মার্কেটপ্লেসের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। যোগ্যতা প্রমাণের জন্য প্রোফাইলকে আকর্ষণীয় করে তৈরি করা যায়। প্রোফাইলে তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে
১. হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
২. স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স মার্কেটপ্লেসে প্রচুর স্কিল টেস্ট বিনা খরচেই দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবেন যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হন না কেন কাজে আপনার দক্ষতা রয়েছে।
৩. পোর্টফোলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফোলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবেন যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে। আকর্ষণহীন একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।
কোন ধরনের কাজের জন্য আবেদন করবেন?
কোনো একটা জব ওপেন করে জবের ডান পাশে দেখবেন বায়ারের তথ্য দেওয়া আছে। যেসব বায়ারের পেমেন্ট মেথড নট ভেরিফাইড লেখা সেসব বায়ারের কাজের জন্য আবেদন করবেন না। পেমেন্ট মেথড ভেরিভাইড থাকলে তবে আবেদন করবেন।
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল 
ক্লায়েন্টের কাছে কাজের জন্য আবেদন করা
যখন কোনো কাজে/জবে আবেদন করবেন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন আপনার লেখার ধরন প্রফেশনাল হয়। কখনোই কপি-পেস্ট করে আবেদন পাঠাবেন না। এটা করলে কাজ পাওয়া দুরূহ তো হবেই বরং অনেক ক্লায়েন্ট আপনার লেটার স্প্যাম হিসেবে মার্ক করলে মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্টটি হারাতে পারেন। যেটা করা উচিত সেটা হলো প্রতিটি জব ভালোভাবে পড়ে তারপর চিন্তা করে গুছিয়ে একটি লেটার লিখে পাঠানো। এ ক্ষেত্রে আপনি একটি ফরম্যাট ফলো করতে পারেন, যেমন:
Hello, Good Day, Good Morning অথবা Evening, ইত্যাদি দিয়ে শুরু করতে পারেন। Dear Sir/Madam, Dear Manager, ইত্যাদি দিয়ে শুরু না করাই ভালো।
তারপর এক লাইনে আপনি তার কাজের বিষয়ে কোনো প্রশ্ন করতে পারেন, এ ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট বুঝবে আপনি তার জবটি পড়েছেন। তারপর ২-৩টি লাইন লিখুন আপনার কোন দক্ষতা তার প্রজেক্টে কাজে আসবে এবং কেন।র ৪-৫টি বুলেট পয়েন্ট করে লিখুন আপনি তার কাজটি পেলে কী কী ধাপে করবেন।
আপনি কোন ফাইল এটাচ (যুক্ত) করে থাকলে উল্লেখ করুন। সর্বশেষে ধন্যবাদ দিয়ে আপনার লেটার শেষ করুন।
এভাবে একটি ফরম্যাট ফলো করলে দেখবেন কখনই কপি-পেস্ট করতে হবে না। তবে হ্যাঁ, দুটি ব্যাপার কখনই করবেন না। একটা হলো লেটারে নিজের ই-মেইল অথবা যোগাযোগের কোনো আইডি উল্লেখ করবেন না এবং কখনই আপনাকে যেন কাজটি দেয় এটা নিয়ে জোর করবেন না। তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে পেশাদার নাও ভাবতে পারে। নিজের দক্ষতা অনুযায়ী কাজের পারিশ্রমিক চাইবেন।
সাক্ষাত্কার
চাকরির বিজ্ঞাপন পড়ে আমরা কী করি? আমরা সেই বিজ্ঞাপন পড়ে ভালো লাগলে সেই চাকরির জন্য জীবনবৃত্তান্ত (সিভি) পাঠাই।  আউটসোর্সিং সাইটেও যখন কোনো জব পোস্ট করা হয়, তখন অনেকেই আবেদন করেন। তাদের মধ্য থেকে বায়ার কয়েকজনকে সাক্ষাত্কারের জন্য বলেন।  তারপর একজন বা দুইজনকে নিয়োগ (হায়ার) দেয় মানে কাজটি করতে দেয়। এই প্রক্রিয়াটিকেই বলে বিডিং বা বিড করে কাজ পাওয়া।  বায়ার আপনার কভার লেটার এবং প্রোফাইল দেখে পছন্দ করলে আপনাকে মেসেজ দিয়ে ইন্টারভিউ নেবে। আপনিও মেসেজ দিয়ে উত্তর দেবেন। আপনাকে ওই আউটসোর্সিং সাইটেই মেসেজ দেবে যে আপনি আগে কখনো এ ধরনের কাজ করেছেন কি না, কাজটি কত দিনে করতে পারবেন, কত ডলারের বিনিময়ে করে দেবেন ইত্যাদি। আপনিও ওই সাইটেই মেসেজ দিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দেবেন। কোনো কোনো বায়ার স্কাইপের মাধ্যমে চ্যাট করতে চায়। তাই স্কাইপে (www.skype.com) একটা অ্যাকাউন্ট খুলে নেবেন। তারপর আপনাকে পছন্দ হলে বায়ার কাজটি করতে দেবে মানে জবটিতে আপনাকে হায়ার (Hire) করবে। জবটি অ্যাকটিভ হবে। তখন আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে Your contract Job Name started. তারপর কাজ শুরু করবেন। 
একটি কাজের বর্ণনা 
কীভাবে কাজ করবেন?
আউটসোর্সিং সাইটগুলোতে দুই ধরনের জব আছে। জব আছে দুই ধরনের। আওয়ারলি এবং ফিক্সড প্রাইস। আওয়ারলি জবগুলো আপনার ইচ্ছেমতো করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা দেওয়ার পর বায়ার কাজগুলো দেখে আপনাকে পেমেন্ট দেবেন। আর আওয়ারলি জবের ক্ষেত্রে টাইম ট্র্যাকার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নেবেন । এই সফটওয়্যারটি ইনস্টল করার পর ওপেন করে সাইন-ইন করে যে জবটি করতে চান সেটি নির্বাচন করে Start বাটনে ক্লিক করবেন। তাহলে ওই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনার কাজের সময় গণনা শুরু হবে। ওই সফটওয়্যারটি কিছুক্ষণ পরপর আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনশট নেবে। ঘণ্টায় ৬টির মত। সময় গণনার সাথে সাথে আপনার অ্যাকাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার ওই স্ক্রিনশটগুলো দেখে বুঝতে পারবে আপনি কাজ করেছেন কি না। কাজ শেষ হওয়ার পর বায়ার যখন আপনাকে পেমেন্ট দিয়ে চুক্তি শেষ করবেন তখন আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন আসবে Buyer Name ended your contract Job Name. তখন বায়ার আপনাকে একটি ফিডব্যাক দেবেন এবং আপনিও বায়ারকে একটি ফিডব্যাক দেবেন। সর্বোচ্চ ৫-এর মধ্যে আপনি বায়ারকে মার্ক দেবেন এবং বায়ার আপনাকে তা দেবেন। কেউ কারোরটা আগে দেখতে পাবেন না। দুই জনে (কনট্রাক্টর এবং বায়ার) ফিডব্যাক দিলেই কেবল একজন অন্য জনেরটা দেখতে পাবেন। কেউ একজন ফিডব্যাক না দিলে বা উভয়েই না দিলে ১৪ দিন পর একজন অন্যজনের ফিডব্যাক দেখতে পাবেন। ১৪ দিন পার হয়ে গেলে আর ফিডব্যাক দেওয়ার সুযোগ থাকে না। আপনি বায়ারের সাথে কাজ করার সময়ই বুঝতে পারবেন আপনার সাথে বায়ারের সম্পর্ক কেমন এবং বায়ার আপনাকে কেমন ফিডব্যাক দিতে পারেন।  ভালো ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে বেশি কাজ পেতে সুবিধা হয়। বাজে ফিডব্যাক পেলে পরবর্তী সময়ে ভালো কাজ পেতে সমস্যা হয়। তবে আপনি ইচ্ছা করলে ওই বাজে ফিডব্যাক মুছে ফেলতে পারবেন। বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দেওয়ার পর সেই পেমেন্ট এক সপ্তাহের মতো পেনডিং (Pending)-এ থেকে তারপর আপনার অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
অর্থ তোলার পদ্ধতি
অনেক কাজ করেছেন। আপনার অ্যাকাউন্টে অনেক ডলার জমা হয়েছে। এখন সেগুলো তুলে আনবেন কীভাবে? অর্থ উত্তোলনের অনেকগুলো পেমেন্ট মেথড বা উপায় আছে। আমাদের দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো এবং সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো অয়্যার ট্রান্সফার (Wire Transfer)।
অয়্যার ট্রান্সফার পদ্ধতি
অয়্যার ট্রান্সফার হলো অ্যাকাউন্ট থেকে বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে ডলার ট্রান্সফার করা। এর জন্য বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকে আপনার অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।
পাইওনিয়ার মাস্টারকার্ড পদ্ধতি
অর্থ উত্তোলন করার আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো Payoneer Debit Card। তবে এটি একটু ব্যয়বহুল।


 Source: প্রথম-আলো.কম

ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত ( ফ্রিল্যান্সিংয়ে যাত্রার প্রথম পদক্ষেপ )

- No comments
ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। পাঠকদের কাছে ফ্রিল্যান্সিংকে সহজভাবে তুলে ধরতেই ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের আদ্যোপান্ত। আজকে রইলো এর প্রতিবেদনটির প্রথম পর্ব।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হবে, যাতে শুধু কাজের দক্ষতা নয়, অন্যান্য সব দিক দিয়ে নিজেকে আন্তর্জাতিক মানের একজন পেশাজীবী হিসেবে তৈরি করা যায়।
আউটসোর্সিং বিষয়টি কী?ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। যাঁরা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে। ফ্রিল্যান্সার মানে হলো মুক্ত বা স্বাধীন পেশাজীবী। আউটসোর্সিং সাইটে যিনি কাজ করেন তাঁকে বলে কনট্রাক্টর (তিনি কনট্রাক্টে কাজ করেন)। আর যিনি কাজ দেন তাঁকে বলে বায়ার/ক্লায়েন্ট (তিনি কনট্রাক্টে কাজ দেন)।
যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়আউটসোর্সিং সাইটের কাজগুলো বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা থাকে। যেমন: ওয়েব
 ডেভেলপমেন্ট (Web Development), সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট (Software
Development), নেটওয়ার্কিং ও তথ্যব্যবস্থা (Networking & Information Systems), লেখা ও অনুবাদ (Writing & Translation), প্রশাসনিক সহায়তা (Administrative Support), ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া (Design & Multimedia), গ্রাহকসেবা (Customer Service), বিক্রয় ও বিপণন (Sales & Marketing), ব্যবসা-সেবা (Business Services) ইত্যাদি।
ওয়েব ডেভেলপমেন্টঅনলাইন মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছেএই বিভাগের মধ্যে আছে আবার ওয়েবসাইট ডিজাইন, ওয়েব প্রোগ্রামিং, ই-কমার্স, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন, ওয়েবসাইট টেস্টিং, ওয়েবসাইট প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টএই বিভাগের মধ্যে আছে ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, গেম ডেভেলপমেন্ট, স্ক্রিপ্ট ও ইউটিলিটি, সফটওয়্যার প্লাগ-ইনস, মোবাইল অ্যাপিস্নকেশন, ইন্টারফেস ডিজাইন, সফ্টওয়্যার প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, সফ্টওয়্যার টেস্টিং, ভিওআইপি ইত্যাদি।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেমএর মধ্যে আছে নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ডিবিএ (ডেটাবেইস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন), সার্ভার অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইআরপি/সিআরএম ইমপিস্নমেনটেশন ইত্যাদি।
রাইটিং ও ট্রান্সলেশন
এর মধ্যে আছে টেকনিক্যাল রাইটিং,  ওয়েবসাইট কনটেন্ট, বস্নগ ও আর্টিকেল রাইটিং, কপি রাইটিং, অনুবাদ, ক্রিয়েটিভ রাইটিং ইত্যাদি।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্ট
এর মধ্যে আছে ডেটা এন্ট্রি, পারসোনাল অ্যাসিসট্যান্ট, ওয়েব রিসার্চ, ই-মেইল রেসপন্স হ্যান্ডলিং, ট্রান্সক্রিপশন ইত্যাদি।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়া
এর মধ্যে আছে গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ইলাস্ট্রেশন, প্রিন্ট ডিজাইন, থ্রিডি (3D) মডেলিং, অটোক্যাড, অডিও ও ভিডিও প্রোডাকশন, ভয়েস ট্যালেন্ট, অ্যানিমেশন, প্রেজেন্টেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনিক্যাল ডিজাইন ইত্যাদি।
কাস্টমার সার্ভিস
এর মধ্যে আছে কাস্টমার সার্ভিস ও সাপোর্ট, টেকনিক্যাল সাপোর্ট, ফোন সাপোর্ট, অর্ডার প্রসেসিং ইত্যাদি।
সেলস ও মার্কেটিং
এর মধ্যে আছে বিজ্ঞাপন, ই-মেইল মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন), এসইএম (সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং), এসএমএম (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), পিআর (পাবলিক রিলেশনস), টেলিমার্কেটিং ও টেলিসেল্স, বিজনেস প্ল্যানিং ও মার্কেটিং, মার্কেট রিসার্চ ও সার্ভে, সেলস ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি।
বিজনেস সার্ভিসেস
এর মধ্যে আছে অ্যাকাউন্টিং, বুককিপিং, এইচআর/পে-রোল, ফাইন্যানসিয়াল সার্ভিসেস অ্যান্ড পস্ন্যানিং, পেমেন্ট প্রসেসিং, লিগ্যাল, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, বিজনেস কনসালটিং, রিক্রুটিং, পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ ইত্যাদি।
কোন কাজের কী যোগ্যতা
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন এইচটিএমএল, পিএইচপি, জাভা স্ক্রিপ্ট, সিএসএস, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ভাষাগুলোর ওপর দু-একটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে সফ্টওয়্যার তৈরি করা জানতে হবে। বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন জাভা, সি-শার্প, ভিজুয়্যাল বেসিক, ডেটাবেইস (মাইএসকিউএল, ওরাকল, এমএস এসকিউএল সার্ভার) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এই ল্যাঙ্গুয়েজগুলোর ওপরও এক-দুইটা টেস্ট দেওয়া থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
নেটওয়ার্কিং ও ইনফরমেশন সিস্টেম
এই বিভাগের কাজের জন্য ডেটাবেজ, নেটওয়ার্কিং ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
অনলাইনে কাজের জন্য চাই দক্ষতা 
লেখা ও অনুবাদ (রাইটিং ও ট্রান্সলেশন)এই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে, কারিগরি জ্ঞান থাকতে হবে, ওয়েবসাইট, ব্লগ, ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। লেখালেখির অভ্যাস থাকলে ভালো হয়।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সাপোর্টএই বিভাগের কাজগুলো তুলনামূলকভাবে অনেক সহজ। মূলত কপি পেস্টের কাজ। কম্পিউটার, ইন্টারনেট, ওয়েবসাইট, বস্নগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার) ইত্যাদি সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডিজাইন ও মাল্টিমিডিয়াএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে গ্রাফিক্সের কাজ জানতে হবে। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ফ্লাশ ইত্যাদি জানা থাকলে লোগো ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ খুব সহজেই করা যায়। অডিও, ভিডিও এডিটিংয়ের ওপরও অনেক কাজ পাওয়া যায়।
কাস্টমার সার্ভিসএই বিভাগের কাজের জন্য আপনাকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। দ্রুত ইংরেজি লেখা এবং বলা দুটোতেই দক্ষ হতে হবে।
সেলস ও মার্কেটিং
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ই-কমার্স সাইটগুলো সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ব্লগ, ই-মেইল, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুক, গুগলপ্লাস, টুইটার), মার্কেটিং, এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন) ইত্যাদি সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
বিজনেস সার্ভিসেস
এই বিভাগের কাজের জন্য আপনার ব্যবসায়িক জ্ঞান থাকতে হবে। লেনদেনের বিভিন্ন মাধ্যম (পেমেন্ট মেথড) সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
কাজ পাবেন যেখানে
আউটসোর্সিংয়ের কাজ পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট আছে। আবার অনেক ভুয়া সাইটও বের হয়েছে। ফলে সতর্ক হয়েই কাজ শুরু করা ভালো। আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত এবং নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সাইটের ঠিকানা হলো-
www.odesk.com
www.freelancer.com
www.elance.com
মার্কেটপ্লেসের প্রোফাইল
অনলাইন মার্কেটপ্লেস ইল্যান্স ও ওডেস্ক এখন একসঙ্গেই কাজ করছেবর্তমানে ৪-৫টি আন্ত্মর্জাতিক মানের ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস রয়েছে, যেখানে কাজ করে বড় ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এই মার্কেটপ্লেসগুলোর প্রতিটিতেই একটি বিষয় কমন থাকে আর সেটা হলো একটি ভালো প্রোফাইল তৈরি করা। সাধারণ কাজে যেমন সিভি দেখে চাকরি দেয়া না দেয়ার বিষয়টি নির্ধারণ হয় তেমনি অনলাইন মার্কেটপ্লেসেও আপনার প্রোফাইল দেখেই ক্লায়েন্ট বিবেচনা করবে আপনি কাজ পাওয়ার যোগ্য কি না। এর জন্য প্রোফাইলকে যতটুকু সম্ভব আকর্ষণীয় করে তৈরি করুন। প্রোফাইলে যেগুলো না থাকলেই নয়-
হাসিমুখে তোলা একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে।
স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ভালো। ইল্যান্স.কমে ফ্রিতেই প্রচুর স্কিল টেস্ট দেয়া যায়। স্কিল টেস্ট দেয়া থাকলে ক্লায়েন্ট বুঝবে যে আপনি ফ্রিল্যান্সার হিসেবে নতুন অথবা অভিজ্ঞ যা-ই হোন না কেন সেই স্কিলে আপনার যথেষ্ট তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে।
পোর্টফলিও আইটেম যোগ করা উচিত। পোর্টফলিও আইটেম হিসেবে নিজের তৈরি লোগো, নিজের বানানো ওয়েবসাইটের স্ক্রিনশট, ইউনিভার্সিটিতে তৈরি করা কোনো প্রেজেন্টেশন, কোনো সার্টিফিকেটের স্ক্যান করা ইমেজ ইত্যাদি দেয়া যেতে পারে। এর সাথে যদি স্কিল টেস্ট থাকে, তাহলে ক্লায়েন্ট জেনে যাবে যে আপনার শুধু তাত্ত্বিক জ্ঞান আছে তাই নয়, তার সাথে প্র্যাকটিক্যাল কাজ করার অভিজ্ঞতাও আছে।
বিষয়টি অনেকটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার মতো। একদম খালি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট দিয়ে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠালে যেমন কেউ আপনাকে সহজে অ্যাড করবে না, ঠিক তেমনি একদম খালি, অনাকর্ষণীয় একটি ফ্রিল্যান্স প্রোফাইল তৈরি করে কাজে আবেদন করলে ক্লায়েন্টরাও সাড়া দেবে না।

 Source: প্রথম-আলো.কম

অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে সহজে মডেম হিসেবে ব্যবহার করা এবং ওয়াই-ফাই হটস্পট তৈরি করা

- No comments
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলা স্মার্টফোনকে মডেম হিসেবে কম্পিউটারে ব্যবহার করতে পারেন । এ ক্ষেত্রে ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ সক্রিয় থাকতে হবে।

USB Connection দ্বারা ইন্টারনেট :
এ জন্য কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে ডাটা কেবল ফোন যুক্ত করুন।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের Data connection-চালু করে নিন।
এবার Settings থেকে More / More Settings-এ যান।এখানে Tethering & portable hotspot চাপুন। USB tethering-এ চাপলে সেটি চালু হয়ে যাবে এবং ফোনের ইন্টারনেট কম্পিউটারে ব্যবহার করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েডের অন্যান্য সংস্করণের জন্য ওপরের নিয়মে Tethering & portable hotspot খুঁজে নিয়ে USB tethering সক্রিয় করে দিলে ফোন মডেম হিসেবে কাজ করবে।


Wifi Hotspot তৈরি করা :
আপনি ইচ্ছা করলে ওয়াইফাই হটস্পট তৈরি করেও আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ইন্টারনেট শেয়ার করে ল্যাপটপ এ ব্যবহার করতে পারেন ।
অ্যান্ড্রয়েড ফোনের  Data connection চালু করে নিন।
এবার Settings থেকে More / More Settings-এ যান।এখানে Tethering & portable hotspot চাপুন। এরপর Portable Wifi Hotspot চেপে সেটি চালু করুন। তাহলেই আপনার Wifi Hotspot তৈরি হয়ে যাবে । আপনার ল্যাপটপ এর ওয়াইফাই অন করে ল্যাপটপ এ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ।  
Wifi Hotspot এর সুবিধা হল - আপনি একাধিক ডিভাইস এ আপনার শেয়ার করা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন ।

ভাল থাকুন এবং  TechnoTrickBD | টেকনোট্রিক বিডি এর সাথেই থাকুন ।

Tags: android, portable wifi hotspot, android internet share, usb tethering, wifi, use andoid phone as modem

মনিটরের লাইট থেকে আপনার চোখকে রক্ষা করুন

- 1 comment
আমরা সাধারনত কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় কম্পিউটারের মনিটরের ক্ষতিকারক লাইট থেকে চোখকে রক্ষা করার জন্য চশমা বা কম্পিউটারের ডেস্কবোর্ড ব্যবহার করে থাকি । যাতে আমাদের চোখের কোন সমস্যা না হয় । কিন্ত আজ আমি আপনাদের এমন একটি সফট্ওয়ার উপহার দেব যে সফট্ওয়ারটি আপনাদের ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ কম্পিউটারে ইনস্টল করলে আপনাকে আর চশমা বা কম্পিউটারের ডেস্কবোর্ড ব্যবহার করতে হবে না ।
সফট্ওয়ারটির নাম হল F.lux . এটি মাএ 532KB
তাহলে দেরি কেন এখনি সফট্ওয়ারটি ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে
  • How to Install
    1. Click the f.lux Windows download link.
    2. Run the installer and the f.lux settings page will appear.
    3. Enter your location and select the type of lighting in your room at night.
ধন্যবাদ । 

WIN 7 LANGUAGE বাংলা (বাংলাদেশ)

- 1 comment

      উইন্ডোতে ভাষা সম্পর্কে তথ্য প্যাক ইনস্টল করুন কিভাবে 

 
Download Bangla Windows7 Language Pack       নিম্নলিখিত ধাপগুলি আপনি Windows7 নতুন ডিসপ্লে ভাষায় ইনস্টল করতে নিচের উল্লিখিত পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন , Windows7 জন্য কোন ভাষা প্যাক সঙ্গে কাজ .
আপনি মাইক্রোসফট ওয়েবসাইট থেকে ভাষা সম্পর্কে তথ্য প্যাক ডাউনলোড করেছেন একবার 1 . , ডবল LIP ফাইলে ক্লিক করে আপনি ইনস্টল করতে চান ভাষা নির্বাচন করুন.
বাংলা Windows7 ভাষা প্যাক ডাউনলোড করুন
2. "পরবর্তী" ক্লিক করুন এবং আপনি Windows7 প্রদর্শনের ভাষা নির্বাচন করতে বলা হবে . নতুন ভাষা চয়ন করুন এবং "পরিবর্তন প্রদর্শন ভাষা " ক্লিক করুন
Windows7 প্রদর্শন ভাষা পরিবর্তন করুন
3 . এই Windows7 মধ্যে পছন্দসই ভাষা প্যাক ইনস্টল এবং আপনি ' পরিবর্তন কার্যকর করার জন্য বর্তমান উইন্ডোজ ইউজার একাউন্ট থেকে "বন্ধ লগিন করতে বলা হবে . বন্ধ লগিন করো এবং তারপর উইন্ডোজ 7 ইনস্টল নতুন ডিসপ্লে ভাষা দেখতে ফিরে লগ ইন করুন.
এখানে আমি 64 বিট DOWNLOD থেকে ৩২
                                                                                               "বাংলা" প্রদর্শনের ভাষা ইনস্টল 
            CLICK TO DOWNLOD 32 BIT                                                           CLICK TO DOWNLOD 64 BIT          

অ্যান্ড্রয়েড ফোন চুরি হলে বা হারিয়ে গেলে কী করবেন ???

- No comments

প্রিয় অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটি হারিয়ে গেলে মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকা ছাড়া উপায় আছে? নতুন একটা সেট না হয় কেনা গেল কিন্তু আগের সেটের প্রয়োজনীয় ড্যাটাগুলো তো আর পাবেন না। এখন কী আর করা হা-হুতাশ ছাড়া!

কিন্তু না, আপনার প্রিয় ডিভাইসটির চুরি ঠেকাতে পারেন সহজেই। আর চুরি হয়ে গেলেও চোর ধরতে পারবেন অনায়াসে! এর জন্য কিছু অ্যাপস এবং টিপস জানা থাকলেই চলবে।

এ কৌশল ব্যবহার করার আগে নিশ্চিত হোন আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ, জিপিএস সিস্টেম চালু এবং জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করা আছে কি না।

১. অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ম্যানেজার ( Android Device Manager )

 এই অ্যাপসটি সম্পূর্ণ ফ্রি এবং অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে বিল্টইন থাকে। অ্যাপসটি অ্যাকটিভ করতে Settings -> Security -> Device Administrators -> Android Device Manager.

এই অ্যাপস দিয়ে আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্ট থেকেই রিমোটকন্ট্রোলারের মতো ডিভাইসটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। ডিভাইস চুরি গেলে কোনো ল্যাপটপে বা যে কোনো স্মার্ট ডিভাইসে জিমেইলে লগইন করুন। এরপর প্রথমে গুগল ম্যাপে গিয়ে জিপিএসের মাধ্যমে আপনার ফোনটি ট্র্যাক করুন। নতুন পাসওয়ার্ড দিয়ে ফোনটি এখান থেকেই লক করে দিতে পারেন। এমনকি ফোনে সব ড্যাটা মুছে ফেলতে পারেন। তারপর অ্যালার্ম সেট করতে পারেন যা পাঁচ মিনিট অন্তর অন্তর ফুল ভলিউমে বাজবে।

২. হোয়ারস মাই ড্রোয়েড  ( Wheres My Droid )

প্লে-স্টোর থেকে অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

Download Wheres My Droid

 এর ব্যবহার ঠিক Android Device Manager এর মতোই। তবে এতে কিছু বাড়তি সুবিধা আছে-

*সিম কার্ড পরিবর্তন করলে মেইলে নোটিফিকেশন আসবে

এর সুবিধাগুলো হলো-
* read sent and received SMS messages
* wipe phone
* lock phone
* erase SD card
* locate by GPS or network
* start alarm with flashing screen
* send SMS from web page
* message popup
* forward calls
* remote install
* phone status: battery, imei, etc.
* remote SMS alarm
* remote SMS lock and unlock
* remote SMS erase SD card
* remote SMS wipe phone
* remote SMS APN control
* start/stop GPS
* start/stop WIFI
* hide from launcher
* email when SIM card is changed
* get call list
* take picture with front camera
* take picture with rear camera
* make your phone speak with text-to-speech
* SMS message command
* SMS speak command
* lock timeout
* restore settings on boot
* record sound from microphone
* start and stop data connection from SMS
* start and stop WIFI connection from SMS
* content browser prototype 
 

ফুল ভার্সন Paid ANDROID apk apps 2014 ফ্রি ডাউনলোড ( পর্ব ৩ )

- No comments
ফুল ভার্সন Paid ANDROID apk apps 2014 ফ্রি ডাউনলোড ( পর্ব ৩ ) ( Free Download Full version Paid Android APK apps 2014 )

আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম অ্যান্ড্রয়েড এর সেরা পেইড আপস কালেকশন  ( পর্ব ৩ ) । কোন টাকা পয়সা লাগবে না । সব পেইড আপস এবার ডাউনলোড করে নিন ফ্রি তে । সময়ের অভাবে আপস গুলোর বিস্তারিত দিরে পারলাম না । আপনি GOOGLE Play Store গিয়ে আপস এর নাম সার্চ দিলেই বিস্তারিত দেখতে পারবেন। আপনি GOOGLE Play Store থেকে আপস এর দাম ও দেখে নিতে পারেন।
ভাল লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন । 
 

ROEHSOFT RAM Expander (SWAP) v2.14 Patched.apk
3.8 MB
Download Link

Root Call Blocker Pro v2.2.3.16B.apk
4.3 MB
Download Link

Safe In Cloud Password Manager v5.0.apk
1.9 MB
Download Link

SD Maid Pro - System Cleaning Tool v3.0.2.2.apk
3.1 MB
Download Link

SF Launcher Beta v0.5.5c + SF Launcher Plus Key v1.0.rar
8.1 MB
Download Link

Smart Launcher Pro v2.0 Beta.apk
1.7 MB
Download Link

Solitaire v1.24.apk
9.1 MB
Download Link

Sun Surveyor v1.12.1.apk
3.4 MB
Download Link

SuperGNES (SNES Emulator) v1.4.2.apk
2.3 MB
Download Link

Truecaller v4.01.apk
5.5 MB
Download Link

TuneIn Radio Pro v11.2.apk
9 MB
Download Link

TweetCaster Pro for Twitter v8.1.0.apk
5.3 MB
Download Link

Ultimate custom widget (UCCW) 2.9.22.apk
3.7 MB
Download Link

Ultra Keyboard v7.4.apk
4.8 MB
Download Link

Weather Live v2.1.apk
13.7 MB
Download Link

Who Deleted Me Notifier v1.0.5.apk
418 KB
Download Link

Xposed LED Control v1.0 +Xposed LED Control Unlock Key v1.0.rar
821 KB
Download Link

Zmart Remote Pro v.4.1.4 Patched.apk
7.5 MB
Download Link

এছাড়াও নতুন কোন ফুল ভার্সন আপস দরকার হলে কমেন্ট করুন।

ভাল থাকুন এবং  TechnoTrickBD | টেকনোট্রিক বিডি এর সাথেই থাকুন । আপনাদের জন্য আসছে আর নতুন নতুন ফ্রি পেইড অ্যাপস ।   

ফুল ভার্সন Paid ANDROID apk apps 2014 ফ্রি ডাউনলোড ( পর্ব ২ )

- 1 comment
ফুল ভার্সন Paid ANDROID apk apps 2014 ফ্রি ডাউনলোড ( পর্ব ২ ) ( Free Download Full version Paid Android APK apps 2014 )

আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম অ্যান্ড্রয়েড এর সেরা পেইড আপস কালেকশন  ( পর্ব ২ ) । কোন টাকা পয়সা লাগবে না । সব পেইড আপস এবার ডাউনলোড করে নিন ফ্রি তে । সময়ের অভাবে আপস গুলোর বিস্তারিত দিরে পারলাম না । আপনি GOOGLE Play Store গিয়ে আপস এর নাম সার্চ দিলেই বিস্তারিত দেখতে পারবেন। আপনি GOOGLE Play Store থেকে আপস এর দাম ও দেখে নিতে পারেন।
ভাল লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন । 

Flashify FULL (for root users) v1.6.8.apk
6.8 MB
Download Link

Folder Player Pro v1.1.1.apk
608 KB
Download Link

FolderMount Premium [ROOT] v2.6.apk
1.3 MB
Download Link

FREEdi YouTube Downloader Pro v2.3.1 Patched.apk
809 KB
Download Link

Genius Scan+ - PDF Scanner v1.3.7.apk
9.4 MB
Download Link

GLTools (Graphics Optimizer) v1.02 With Plugin.rar
2 MB
Download Link

GO Weather Forecast & Widgets Premium v4.28.apk
10.3 MB
Download Link

Goolors Elipse - icon pack v2.7.0.3.apk
14.2 MB
Download Link

Gooogle Next Launcher 3D Theme v1.0.apk
13.6 MB
Download Link

GreenPower Premium v9.12.apk
2.6 MB
Download Link

Instant Heart Rate - Pro v2.5.12.apk
4.3 MB
Download Link

KitKat Launcher Prime v1.6.1 (Ovidos Creative).apk
15.2 MB
Download Link

Lightning Launcher eXtreme v9.2.2.apk
528 KB
Download Link

MAVEN Music Player (Pro) v1.18.76.apk
6.2 MB
Download Link

Metro Navigator v2.8.9 PRO.apk
1.3 MB
Download Link

Metro Notifications v6.7.apk
6.7 MB
Download Link

Minuum Keyboard v1.2.3.apk
22.1 MB
Download Link

Moon+ Reader Pro v2.3.5.apk
7 MB
Download Link

Music Player (+ YouTube) PRO v2.9 build 113 (Boom).apk
16.9 MB
Download Link

MX Player Codec Intel x86 v1.7.22.20140126.apk
5.1 MB
Download Link

MX Player Kids Lock (plugin).apk
70 KB
Download Link

MX Player Pro v1.7.22.20140126 Patched.apk
7.8 MB
Download Link

MyLocker PRO v1.09.rar
2.1 MB
Download Link

NEWS 24 - WIDGETS v2.0.3 PRO.apk
4 MB
Download Link

Paper Artist v1.4.41.apk
8.8 MB
Download Link

Pixlr Express v1.3.4.apk
6.3 MB
Download Link

PlayerPro Music Player v2.86.apk
5.2 MB
Download Link

Poweramp Music Player (Full) v2.0.9-build-544-play.rar
3.9 MB
Download Link

ভাল থাকুন এবং  TechnoTrickBD | টেকনোট্রিক বিডি এর সাথেই থাকুন । আপনাদের জন্য আসছে আর নতুন নতুন ফ্রি পেইড অ্যাপস ।